পিএইচডি প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা হলেন, মাভাবিপ্রবির ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহমুদা আক্তার; তিনি সিপিএস বিভাগের ষষ্ঠ ব্যাচর শিক্ষার্থী ছিলেন। অন্যজন হলেন, আরিফুল ইসলাম; তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির একই বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত আছেন।
গত শনিবার, ১২ আগষ্ট ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের চেয়ারম্যানের কক্ষে পিএইচডি প্রোগ্রামের দুই শিক্ষার্থীকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক, বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ ফজলুল করিম, সিপিএস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোছাঃ নুরজাহান খাতুন, সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুল কাদের মিয়া এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ ইসতিয়াক আহমেদ তালুকদার।
এই বিষয়ে বিভাগটির শিক্ষক ড. মোঃ ইসতিয়াক আহমেদ তালুকদার বলেন, গতবছর বিভাগের একাডেমিক কাউন্সিলে এ বিষয়টি পাশ করানো হয়। এরই ভিত্তিতে সার্কুলেশন এর মাধ্যমে অনেকগুলো আবেদনের মধ্যে থেকে যাচাই বাছাই করে এই বিভাগেরই দুইজন প্রাক্তন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করানো হয়। আশাকরছি তারা ভালো গবেষণা প্রকাশ করে এই বিভাগের সুনাম বয়ে আনবে।
পিএইচডির মান কেমন হবে এ বিষয়ে ড. মোঃ ইসতিয়াক আহমেদ তালুকদার আরো বলেন, এই বিভাগে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করা শিক্ষকরা রয়েছেন। আমরা যারা সুপারভাইজার হিসেবে থাকবো তারা শিক্ষার্থীদের যথাসাধ্য সাহায্য করার চেষ্টা করবো। শিক্ষার্থীরা যদি গবেষণা করে তা ভালো পাবলিকেশন্স থেকে পাবলিশ করতে পারে তাহলেই তাদের সুনাম আসবে। বাংলাদেশ হোক কিংবা অক্সফোর্ড, পিএইচডির মান নির্ভর করে সম্পূর্ণ শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স এর ওপর।
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের পিএইচডি শিক্ষার্থী দুইজন ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিষয়ে দেশের প্রথম অধ্যাপক ও বিভাগটির বর্তমান চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক-এর অধীনে পিএইচডি গবেষণা করবেন।